হীরামন বেপারী ছোট বোন তানিয়া বেপারী একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। সে নিয়মিত ক্লাস করত এবং টিউশনিও করত। মামুন হোসেন নামে এক ছেলে তারএলাকায় প্রায় আসত। সে ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা রাস্তায় যুবতী মেয়েদের দেখলে উত্যক্ত করত। মামুন হোসেন স্থানীয় আওয়ামীলীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মী ছিল। তাহাদের চলাফেরা ছিল আক্রমণাত্মক। সে হীরামনের ছোট বোন তানিয়া বেপারীকে ক্লাসে যাওয়ার সময় সাঙ্গপাঙ্গ লইয়া অনুসরণ করত এবং উত্যক্ত করত। সে তার বোন তানিয়া বেপারীকে বেশ কয়েকবার প্রপোজ করেছিল। কিন্তু তার বোন চরিত্রহীন, লম্পট মামুনের প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করে। কিন্তু মামুন হোসেন তার বোনের অস্বীকৃতিকে অগ্রাহ্য করে এবং হীরামন বেপারী বোনকে বাড়ির বাইরে বের হলেই তাকে নানাভাবে হয়রানি করে একপর্যায়ে এসিড নিক্ষেপেরও হুমকি দেয়। বিষয়টি একা সামলাতে না পেরে সিরাজদিখান থানায় ২০২৩ সালের ২৯ জানুয়ারি মামুন হোসেনের বিরুদ্ধে একটি জিডি করে হীরামন।পুনরায় ২০২৩ সালের ১৩ মার্চ মামুন হোসেন আবারও তাকে উত্যক্ত করে এসিড মারার হুমকি দেয় এবং জিডি প্রত্যাহারের জন্য হুমকি ধমকি দেয় এবং ্দায়েরকৃত জিডি প্রত্যাহারের জন্য হুমকি দিচ্ছে, জিডি প্রত্যাহার না করলে তার অপহরণ করবে।
হীরামন বেপারীর বোনকে ইভটিজিং করায় মামুন হোসেনের বিরুদ্ধে মুন্সীগঞ্জ কোর্টে যৌনহয়রানির মামলা করে। র্যাব কর্মকর্তা মোঃ ফরহাদ হোসেন তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে হীরামনের করা যৌনহয়রানির মামলার বিষয়ে অবগত হন। অতঃপর র্যাব কর্ম কর্তা ফোন দিয়ে মামলা প্রত্যাহারের জন্য হুমকি দেয়। ঐ র্যা ব কর্মকর্তা মোঃ ফরহাদ হোসেন ১১ই এপ্রিল, ২০২৩ সালে হীরামন বেপারী ফোনে বলে যে, আপনি কেন আমার ভাইয়ের বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যা যৌনহয়রানির জিডি করেছেন আবার কোর্টেও মামলা করেছেন? আপনি আমার ক্ষমতা সম্পর্কে জানেন? আপনি গুরুতর ভুল করিতেছেন। আপনি আমার ভাইয়ের বিরুদ্ধে সকল জিডি মামলা প্রত্যাহার করে নেন। যদি প্রত্যাহার না করেন, তা হলে আপনার বোনের কী যে অবস্থা হবে আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।
র্যবকর্মকর্তার মোঃ ফরহাদ হোসেনের মামলা প্রত্যাহার করার জন্য চাপ দেন যদি মামলা প্রত্যাহার না করা হয় তাহলে হীরামন বেপারী এবং তার বোনকে হত্যা করবে। র্যবকর্মকর্তার ভয়ে হীরামন বেপারী গত ০৬/০৬/২০০৯ তারিখে বাংলাদেশের ত্যাগ করে। হীরামন বেপারী কে না পেয়ে তার মাকে গত ১১/০৬/২০২৩ তারিখে র্যা ব কর্মকর্তা মোঃ ফরহাদ হোসেন বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখায় িএবং হীরামনকে খুঁজতে দুই র্যা ব কর্মকর্তাকে তাদের বাসায় পাঠাইলে তার মা তাদের জানিয়ে দেয় যে, আমি হীরামন নেই। হীরামন কে বাড়িতে না পেয়ে তার দোকানে পাঠানো হলে ১৭ জুন, ২০২৩ সালে তাকে না পেয়ে তার দোকানের কর্মীচারীদের কাছে তার অবস্থান সম্পর্কে জানতে চায়।
র্যবকর্ম কর্তা ফরহাদ হোসেনের আক্রোস থেকে এবং নির্যাতনের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য হীরামন কনাডায় পালিয়ে যায় বলে তার প্রতিবেশি ও তার বন্ধু বান্দব থেকে আমরা জানতে পেরেছি।তার প্রতিবেশিরা জানার হীরামন দেশে আসলে র্যবকর্ম কর্তা ফরহাদ হোসেনে তাকে ক্রস পায়ার অথবা গুম করার মতো ঘটনা গড়তে পারে বলে দাবী করে।বর্তমানে হীরামন কনাডায় পালিয়ে গেলেও তার পরিবার নিরাপর্তাহীনতায় দিন পাত করছে।হীরামনের পরিবার জীবনের নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে ভিবিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।
।
Leave a Reply